অফিস ডেস্ক
অনলাইন ডেক্স :
লন্ডনে অবস্থানরত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফেরার জন্য ট্রাভেল পাসের আবেদন করেননি। তিনি আবেদন করলেই এক ঘণ্টার মধ্যেই ট্রাভেল পাস দেওয়া সম্ভব বলে নিশ্চিত করেছে লন্ডনের বাংলাদেশ হাইকমিশন সূত্র। এছাড়া পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, তারেক রহমানের ট্রাভেল পাস এখন ‘স্বাক্ষর আর সিলের’ ব্যাপার মাত্র।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ট্রাভেল পাস নিতে তারেক রহমানের পক্ষে এখনো কোনো আবেদন বা অনুরোধ পায়নি হাইকমিশন। তবে তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ এমন দুজন বিএনপি নেতা হাইকমিশনে যোগাযোগ করেছেন। তারা জানতে চেয়েছেন ট্রাভেল পাস পেতে কতক্ষণ লাগতে পারে। জবাবে বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সর্বোচ্চ এক ঘণ্টায় তার ট্রাভেল পাস ইস্যু করা সম্ভব।
ট্রাভেল পাস নিতে সরাসরি বাংলাদেশ হাইকমিশনে যেতে হবে না তারেক রহমানকে। তাকে একটি আবেদন পাঠাতে হবে। আবেদন করতে হবে হাইকমিশনের নির্ধারিত ফরমে। সঙ্গে যুক্ত করতে হবে একটি ছবি, পুরাতন পাসপোর্টের ফটোকপি অথবা বাংলাদেশি নাগরিকত্ব সনদের কপি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, যে কোনো সাধারণ বাংলাদেশির জন্য এ ধরনের ট্রাভেল পাস একদিনে পাওয়া সম্ভব। তবে চট্টগ্রাম বা কক্সবাজার বাড়ি হলে অথবা আগের মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট না থাকলে তদন্তের জন্য পাঠানো হয়।
ট্রাভেল পাস নিতে তারেক রহমানের পক্ষে এখনো কোনো আবেদন বা অনুরোধ পায়নি হাইকমিশন। তবে তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ এমন দুজন বিএনপি নেতা হাইকমিশনে যোগাযোগ করেছেন। তারা জানতে চেয়েছেন ট্রাভেল পাস পেতে কতক্ষণ লাগতে পারে।
তারেক রহমানের ক্ষেত্রে যত দ্রুত সম্ভব ট্রাভেল পাস দেওয়া হবে বলে নিশ্চিত করেছে সরকারি সূত্র।
মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, কারও বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে সন্দেহ না থাকলে ট্রাভেল পাস ইস্যু করা কোনো ব্যাপারই নয়। একটা ‘স্বাক্ষর আর সিলের’ ব্যাপার মাত